কিটো ডায়েট বা ইন্টারমিটেন্ট ডায়েট করে রোগা হওয়ার চেষ্টা করছেন অনেকে। কিটো মানে হল কার্বোহাইড্রেট একেবারে নামমাত্র খেয়ে বা না খেয়ে ডায়েট করা। আর ইন্টারমিটেন্টে ৮, ১২ বা ১৪ ঘণ্টার উপোস দিতে হয়। এখন আবার মোনো ডায়েটও খুব জনপ্রিয়। প্রায় সাত দিন বা দশ দিন একই রকম খাবার পাতে রাখা হয়। ডায়েট যেমনই হোক না কেন, তাতে পুষ্টির ঘাটতি হলে চলবে না। সে কারণে এমন খাবার খেতে হবে যাতে ক্যালোরির মাত্রাও কম আবার শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, প্রোটিন ও খনিজও ঢোকে।
ওজন কমাতে স্যুপ খান অনেকেই। তবে তা বানাতে হবে সঠিক নিয়মে। যদি রাতের খাওয়া স্যুপ দিয়ে সারেন বা দুপুরে স্যুপ খান, তা হলে কী কী স্যুপ খেলে ভরপুর পুষ্টি হবে জেনে নিন।
গাজর-বিন্স-ধনেপাতার স্যুপ
কড়াইতে সামান্য সাদা তেল দিন। তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি দিয়ে মিনিট পাঁচেক ভাজতে থাকুন। পেঁয়াজ নরম হয়ে গেলে ধনেপাতাকুচি ও ছোট ছোট গাজর ও বিন্সের টুকরো দিয়ে দিন। ১ মিনিট ভাল করে নাড়ুন। এ বার গরম জল দিন। গাজর, বিন্স সেদ্ধ হয়ে গেলে আঁচ কমিয়ে ঢাকা দিয়ে দিন। হালকা আঁচেই রান্না হতে দিন। হয়ে এলে একটা হ্যান্ড ব্লেন্ডার দিয়ে পেস্ট করে নিতে হবে। যদি হ্যান্ড ব্লেন্ডার না থাকে, তা হলে গ্যাস থেকে নামিয়ে একটু ঠান্ডা করে মিক্সারে ঘুরিয়ে নিন। তার পর আবার প্যান ঢেলে সামান্য নুন দিন। ধনেপাতা একটু কুচিয়ে নিয়ে উপরে ছড়িয়ে দিন। সামান্য গোলমরিচ ছড়িয়ে দিন। এই স্যুপ প্রোটিনে ভরপুর ও দ্রুত ওজন কমাবে।
বাঁধাকপির স্যুপ
এক কাপের মতো কুচনো বাঁধাকপি নিতে হবে। সঙ্গে লাগবে ১টি গোটা পেঁয়াজ কুচি, ১টি গাজর কুচি, ১টি ক্যাপসিকাম কুচনো ২টি রসুনের কোয়া, ১টি গোটা টম্যাটোর পিউরি, ১ চা চামচ অলিভ তেল, নুন ও গোলমরিচ। কড়াইতে অলিভ তেল দিয়ে মাঝারি আঁচে রান্না করতে হবে। তেল গরম হলে তাতে পেঁয়াজ, রসুন দিয়ে নাড়তে থাকুন। তার পর একে একে সমস্ত সব্জি দিয়ে দিন। মেশান টম্যাটো পিউরি। নাড়াচাড়া করে তাতে জল দিয়ে ঢেকে বসিয়ে দিন। নুন দিতে হবে স্বাদমতো। রান্না হয়ে গেলে গোলমরিচ ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
মুসুর ডালের স্যুপ
হেঁশেলে মুসুর ডাল থাকেই। চটজলদি তাই দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন স্যুপ। মুসুর ডাল ধুয়ে নিয়ে সেদ্ধ করে নিন। অল্প সাদা তেলে পেঁয়াচ কুচি, রসুন কুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। তাতে টম্যাটোও দিতে পারেন। অল্প নুন ও হলুদ মিশিয়ে ভাল করে নেড়ে তা ডালের সঙ্গে মিশিয়ে দিন। উপরে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিন। মুসুর ডাল প্রোটিনে ভরপুর। বৃষ্টির দিনে রাতে এই স্যুপ খেলে পেটও ভরবে, পুষ্টির ঘাটতিও হবে না।
ওজন কমাতে স্যুপ খান অনেকেই। তবে তা বানাতে হবে সঠিক নিয়মে। যদি রাতের খাওয়া স্যুপ দিয়ে সারেন বা দুপুরে স্যুপ খান, তা হলে কী কী স্যুপ খেলে ভরপুর পুষ্টি হবে জেনে নিন।
গাজর-বিন্স-ধনেপাতার স্যুপ
কড়াইতে সামান্য সাদা তেল দিন। তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি দিয়ে মিনিট পাঁচেক ভাজতে থাকুন। পেঁয়াজ নরম হয়ে গেলে ধনেপাতাকুচি ও ছোট ছোট গাজর ও বিন্সের টুকরো দিয়ে দিন। ১ মিনিট ভাল করে নাড়ুন। এ বার গরম জল দিন। গাজর, বিন্স সেদ্ধ হয়ে গেলে আঁচ কমিয়ে ঢাকা দিয়ে দিন। হালকা আঁচেই রান্না হতে দিন। হয়ে এলে একটা হ্যান্ড ব্লেন্ডার দিয়ে পেস্ট করে নিতে হবে। যদি হ্যান্ড ব্লেন্ডার না থাকে, তা হলে গ্যাস থেকে নামিয়ে একটু ঠান্ডা করে মিক্সারে ঘুরিয়ে নিন। তার পর আবার প্যান ঢেলে সামান্য নুন দিন। ধনেপাতা একটু কুচিয়ে নিয়ে উপরে ছড়িয়ে দিন। সামান্য গোলমরিচ ছড়িয়ে দিন। এই স্যুপ প্রোটিনে ভরপুর ও দ্রুত ওজন কমাবে।
বাঁধাকপির স্যুপ
এক কাপের মতো কুচনো বাঁধাকপি নিতে হবে। সঙ্গে লাগবে ১টি গোটা পেঁয়াজ কুচি, ১টি গাজর কুচি, ১টি ক্যাপসিকাম কুচনো ২টি রসুনের কোয়া, ১টি গোটা টম্যাটোর পিউরি, ১ চা চামচ অলিভ তেল, নুন ও গোলমরিচ। কড়াইতে অলিভ তেল দিয়ে মাঝারি আঁচে রান্না করতে হবে। তেল গরম হলে তাতে পেঁয়াজ, রসুন দিয়ে নাড়তে থাকুন। তার পর একে একে সমস্ত সব্জি দিয়ে দিন। মেশান টম্যাটো পিউরি। নাড়াচাড়া করে তাতে জল দিয়ে ঢেকে বসিয়ে দিন। নুন দিতে হবে স্বাদমতো। রান্না হয়ে গেলে গোলমরিচ ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
মুসুর ডালের স্যুপ
হেঁশেলে মুসুর ডাল থাকেই। চটজলদি তাই দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন স্যুপ। মুসুর ডাল ধুয়ে নিয়ে সেদ্ধ করে নিন। অল্প সাদা তেলে পেঁয়াচ কুচি, রসুন কুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। তাতে টম্যাটোও দিতে পারেন। অল্প নুন ও হলুদ মিশিয়ে ভাল করে নেড়ে তা ডালের সঙ্গে মিশিয়ে দিন। উপরে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিন। মুসুর ডাল প্রোটিনে ভরপুর। বৃষ্টির দিনে রাতে এই স্যুপ খেলে পেটও ভরবে, পুষ্টির ঘাটতিও হবে না।